পার্টনারশিপ অফিসার

সাধারণ পদবী: পার্টনারশিপ অফিসার।

কর্মস্থলঃ বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠান।

ক্যারিয়ারের ধরন: ফুল টাইম

লেভেল: এন্ট্রি।

অভিজ্ঞতা: বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে ৫-৮ বছর দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা।

বেতন সীমা: ৳২০০০০০-৳৬০০০০০ পর্যন্ত

বয়স সীমা:  পাসাধারণত ৪০-৫০ এর মধ্যে 

একজন পার্টনারশিপ অফিসার কি কি ধরনের কাজ করেন?

  • চলমান অংশীদারী উদ্যোগের কাজে সহায়তা করা।
  • একজন সাধারণ ফান্ডার্স এবং অন্যান্য সম্ভাব্য অংশীদারীত্বের তত্ত্বাবধান।
  • প্রধান ব্যক্তিবর্গের সাথে আলোচনা করা।
  • সভা এবং ইভেন্টস এর আয়োজন করা।
  • অংশীদারিত্ব বাড়ানোর লক্ষে প্রস্তাব এবং প্রেজেন্টেশন তৈরি করা।
  • গুরুত্বপূর্ণ অনুশীলনগুলি চিহ্নিতকরণ এবং অংশীদারিত্বের জন্য নতুন নতুন ধারণা অন্তর্ভুক্ত করা।
  • জনসংযোগ প্রচেষ্টায় অবদান রাখা।

একজন পার্টনারশিপ অফিসারের শিক্ষাগত যোগ্যতা কী?  

যে কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রিধারী যে কেউ নির্ধারিত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে এই পদে নিয়োগ পেতে পারে।

একজন পার্টনারশিপ অফিসারের কী কী দক্ষতা ও জ্ঞান থাকতে হয়?

১.সফটওয়্যার ও অনলাইন কাজের দক্ষতা।

২.শক্তিশালী যোগাযোগ দক্ষতা।

৩.সম্পর্ক স্থাপনের দক্ষতা।

৪.বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা গ্রহণের দক্ষতা।

৫.হিসাবকৃত ঝুঁকি নেয়ার ইচ্ছা।

৬.মানুষের আচরণ বোঝা ও সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা।

৭.অধীনস্থদের প্রশিক্ষণ দেয়ার যোগ্যতা।

৮.গতানুগতিক চিন্তার বাইরে চিন্তা করার মত বিচক্ষণতা।

একজন পার্টনারশিপ অফিসারের মাসিক আয় কেমন হতে পারে?

একজন পার্টনারশিপ অফিসারের মাসিক ৩০০০০০-৬০০০০০ টাকা পর্যন্ত আয়ের সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও কর্মস্থলে আরো অনেক সুবিধা পাওয়া যায়।

ক্যারিয়ার কেমন হতে পারে একজন পার্টনারশিপ অফিসারের?

যে কোন প্রতিষ্ঠানে একজন পার্টনারশিপ অফিসার তার বিচক্ষণতা ও বুদ্ধিমত্তা দিয়ে উন্নয়ন ও সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য কাজ করেন। সে অনুযায়ী কর্মপরিকল্পনা তৈরী ও পরিচালনার লক্ষ্যে কোম্পানির উন্নয়ন ও সার্বিক কার্যকলাপে অগ্রনী ভূমিকা পালন করেন।

 

Leave a Comment